My greatest
strength is the love for my
people,
My greatest weakness is that I love them too much.
My objective to fulfil the dream of Bangabandhu through building a hunger and poverty-free Golden Bangladesh being imbued with the spirit of the war of liberation.
Prime Minister Sheikh Hasina, with the help of her ICT Affairs Advisor Sajeeb Wazed, unveiled the Awami League's 'Digital Bangladesh' aspiration in 2008. The plan was to transform Bangladesh into a technologically advanced nation by the year 2021. For the First time, such an ambitious vision was incorporated into the electoral manifesto of any political party. This vision was put into motion right after the Awami League formed the Government following a landslide electoral victory in December 2008.
Get InvolvedI was nominated as “Young Global Leader” in 2016 by the World Economic Forum and World's 100 Most Influential People in Digital Government 2018 by Apolitical.
Learn MoreThe 100th Birth Anniversary Celebration of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. Learn about the legendary life and philosophy of Bangabandhu, Sheikh Mujibur Rahman.
Bangladesh Awami League is the oldest and largest political party of Bangladesh founded in 1949. With the founding and operating principles of democracy, nationalism, and secularism, the party has become synonymous with progress, prosperity, development, and social justice.
I joined the Bangladesh Students League, a student wing of the party during my early college and got elected as VP of the Gol-e-Afroz Govt. College Students' Union. Later I became a member of the Executive Committee of the Central Awami League in 2012.
Learn MoreComprises ensuring people’s democracy and rights, transparency, accountability, establishing justice and ensuring delivery of government services to the doorsteps of the citizens through the use of technology; with the ultimate goal to improve the lives of the people. The four pillars of Digital Bangladesh are Digital Government, Human Resource Development, IT Industry Promotion and Connecting Citizens.
Learn MoreTaking Oath at Bangabhaban as the State Minister for the second term in the cabinet of the Government of the People's Republic of Bangladesh by His Excellency Honourable President Abdul Hamid.
Learn MoreChalan Beel: is a wetland in Bangladesh. It is a large inland depression, marshy in character, with reach flora and fauna. Forty-seven rivers and other waterways flow into the Chalan Beel. As silt builds up in the beel, its size in being reduced.
World Economic Forum
ICT Division has taken initiatives to build Digital Bangladesh. Our software and service industry is a billion-dollar market and is expected to grow our export to USD 5 Billion by 2025. We are serving clients in the array of domains –Financial Services, Telecom companies, Healthcare. Various Startup projects, High-Tech parks, Sheikh Kamal IT Training and Incubation Centers etc projects are underway across the country.
I want to learn your thoughts how together we can build ICT driven Economy for a sustainable Bangladesh
Social Feeds
Zunaid Ahmed Palak
1 hour agoবাংলাদেশের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য দেশীয় উদ্যোগে বিশ্বমানের মোবাইল গেম ডেভেলপ করা, জাতীয় গেমিং পলিসি প্রণয়ন - যার মাধ্যমে দেশে আরও বিদেশী বিনিয়োগ, বাংলাদেশে জনপ্রিয় গেমগুলোর বিক্রি থেকে সরকার কিভাবে তার ন্যায্য ভ্যাট এবং ট্যাক্স পেতে পারে এবং গেম / এনিমেশন নিয়ে আরও বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ এর উদ্যোগ গ্রহন সহ বাংলাদেশের গেম ইন্ডাস্ট্রির সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ নিয়ে গতকাল রাতে উল্কা গেমস লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জামিলুর রশিদ এর সাথে মতবিনিময় সভায়। সম্প্রতি প্রায় ৭৭৫ কোটি টাকায় ভারতের মুনফ্রগ ল্যাব এবং বাংলাদেশের উল্কা গেমসকে অধিগ্রহণ করে নিয়েছে সুইডেনভিত্তিক শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি ‘স্টিলফ্রন্ট’। স্টিলফ্রন্ট গ্রুপ বিশ্বের প্রথম ২০ টি গেম স্টুডিওর একটি । স্টিলফ্রন্ট গ্রুপ বিখ্যাত স্টক মার্কেট NASDAQ এর বিশেষায়িত সেগমেন্ট ফার্স্ট নর্থ প্রিমিয়ারে লিস্টেড । ভিডিও গেম ইন্ড্রাস্ট্রি এখন ১৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সমমূল্যের বাজার যার ৫১%-ই এসেছে মোবাইল গেম থেকে। বৈশ্বিক জনসংখ্যার হিসাবে বাংলাদেশের মার্কেট ৭ বিলিয়ন ডলারের হওয়ার কথা, কিন্তু বর্তমানে এটি ৫০-৬০ মিলিয়ন ডলারের ইন্ডাস্ট্রি। নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে আমরা উন্নতি করতে পারি তাহলে আগামী ৪ -৫ বছরে কয়েক বিলিয়ন ডলারের মার্কেট তৈরির পাশাপাশি কয়েক হাজার তরুণের কর্মসংস্থান তৈরি করা সম্ভব হবে।
Zunaid Ahmed Palak
18 hours agoশুভ জন্মদিন অর্জন বাবা ছেলে আমার বড় হচ্ছে!
Zunaid Ahmed Palak
1 day agoসিরাজগঞ্জের প্রবীণ রাজনীতিবিদ, মহান মুক্তিযুদ্ধের বীরযোদ্ধা, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সাংসদ ও তাড়াশ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলন ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) তার মৃত্যুতে সিংড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আমি মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন
Zunaid Ahmed Palak
1 day agoজাতীয় জাদুঘরের প্রাক্তন মহাপরিচালক, বাংলাদেশ সরকারের যুগ্ম সচিব, নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার কৃতিসন্তান প্রফেসর মোঃ মোসলেম আলী ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। আমি মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন।
Zunaid Ahmed Palak
1 day agoঅভিনন্দন Tonmoy Ahmed Sajma Sema
Zunaid Ahmed Palak
1 day ago- Covid-19 Vaccine Management System "Surokkha" development & future potentials - Online Marriage & Divorce Management System "বন্ধন" - Online VAT Collector (Govt VAT Interceptor) - Immigration Database - Digital Signature Database "স্বাক্ষর" - Central Aid Management System (CAMS) Progress বিষয়ে আমাদের নিজস্ব অনলাইন ভিডিও কনফারেন্স প্লাটফর্ম বৈঠকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর এর আইসিটি এর প্রোগ্রামারদের সাথে মতবিনিময় সভায়।
Zunaid Ahmed Palak
1 day agoজাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামালের মৃত্যুবার্ষিকীতে বিনম্র শ্রদ্ধা --- বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ১৯৪৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভোলা জেলার দৌলতখান থানার পশ্চিম হাজীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা হাবিবুর রহমান সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত হাবিলদার ছিলেন। শৈশব থেকেই দুঃসাহসী হিসেবে খ্যাত ছিলেন। পড়াশোনা বেশিদূর করতে পারেননি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পর উচ্চ বিদ্যালয়ে দু-এক বছর অধ্যয়ন করেন। মোস্তফা কামালের ছেলেবেলা তার পিতার কর্মস্থল কুমিল্লা সেনানিবাসে কেটেছে। বিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখার চেয়ে সেনানিবাসে সেনাদের কুচকাওয়াজ, মার্চপাস্ট ইত্যাদি ভাল লাগতো। ক্রমেই তিনি সেনাবাহিনীর একজন সদস্য হবার স্বপ্ন দেখতে থাকেন এবং স্থির করেন সেনাবাহিনীতে যোগ দিবেন। ২০ বছর বয়সে হঠাৎ করেই মোস্তফা কামাল বাড়ি থেকে নিরুদ্দেশে হয়ে যান। পরে ১৯৬৮ সালে পাকিস্তানের চতুর্থ ইস্ট-বেঙ্গল রেজিমেন্টে চাকরি চূড়ান্ত হবার পরে তার বাবা-মা সন্ধান পান। ১৯৬৭-র ১৬ ডিসেম্বর বাড়ী থেকে পালিয়ে গিয়ে সেনাবাহিনীতে চাকরি গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিক। ১৯৭১ সালের উত্তাল রাজনৈতিক পরিবেশে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ ৪ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে অভ্যন্তরীণ গোলযোগ নিয়ন্ত্রণের অজুহাতে সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় মোতায়েন করে। পাকিস্তানি চক্রান্ত বুঝতে পেরে কয়েক জন বাঙালি সৈনিককে সঙ্গে নিয়ে মেজর শাফায়াত জামিল রেজিমেন্টের অধিনায়ক লে. কর্নেল খিজির হায়াত খানসহ সকল পাকিস্তানি অফিসার ও সেনাদের গ্রেফতার করেন। এরপর তারা মেজর খালেদ মোশারফের নেতৃত্বে আশুগঞ্জ, উজানিস্বর ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার এন্ডারসন খালের পাশ দিয়ে প্রতিরক্ষা অবস্থান নেন। ১৪ এপ্রিল পাকিস্তানি বাহিনী হেলিকপ্টার গানশীপ, নেভাল গানবোট ও এফ-৮৬ বিমানযোগে মুক্তিবাহিনীর ৪ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিরক্ষা অবস্থানের উপর ত্রিমুখী আক্রমণ চালায়। গঙ্গাসাগর প্রতিরক্ষা অবস্থানের দরুইন গ্রামে নিয়োজিত আলফা কোম্পানির ২নং প্লাটুনের একজন সেকশন কমান্ডার ছিলেন মোস্তফা কামাল। দরুইনের যুদ্ধ: ১৭ এপ্রিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গলকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য কুমিল্লা-আখাউড়া রেললাইন ধরে উত্তর দিকে এগুতে থাকে। ১৮ই এপ্রিল পরদিন ভোরবেলা পাকিস্তান সেনাবাহিনী দরুইন গ্রামে মুক্তিবাহিনীর অবস্থানের উপর মর্টার ও আর্টিলারীর গোলাবর্ষণ শুরু করলে মেজর শাফায়াত জামিল ১১ নম্বর প্লাটুনকে দরুইন গ্রামে আগের প্লাটুনের সাথে যোগ দেয়ার নির্দেশ দেন। ১১ নম্বর প্লাটুন নিয়ে হাবিলদার মুনির দরুইনে পৌছেন। সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল তার নিকট থেকে গুলি নিয়ে নিজ পরিখায় অবস্থান গ্রহণ করেন। বেলা ১১ টার দিকে শুরু হয় শত্রুর গোলাবর্ষণ। সেই সময়ে শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি। সাড়ে ১১টার দিকে মোগরা বাজার ও গঙ্গা সাগরের শত্রু অবস্থান থেকে গুলি বর্ষিত হয়। ১২ টার দিকে আসে পশ্চিম দিক থেকে সরাসরি আক্রমণ। প্রতিরক্ষার সৈন্যরা আক্রমণের তীব্রতায় বিহ্বল হয়ে পড়ে। কয়েক জন শহীদ হন। মোস্তফা কামাল মরিয়া হয়ে পাল্টা গুলি চালাতে থাকেন। তার পূর্ব দিকের সৈন্যরা পেছনে সরে নতুন অবস্থানে সরে যেতে থাকে এবং মোস্তফাকে যাবার জন্য অনুরোধ করে। কিন্তু মোস্তফা ছিলেন অবিচল। তাঁর গুলিবর্ষণে পাকিস্তানি সৈন্যদের প্রায় ২০-২৫ জন হতাহত হয় এবং তাদের অগ্রগতি মন্থর হয়ে পড়ে। পাকিস্তানিরা মরিয়া হয়ে মোস্তফা কামালের অবস্থানের উপর মেশিনগান এবং মর্টারের গোলাবর্ষণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে মোস্তফা কামালের এল.এম.জি-র গুলি নিঃশেষ হয়ে যায় এবং তিনি মারাত্মক জখম হন। তখন পাকিস্তানি সৈনিকরা ট্রেঞ্চে এসে তাঁকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে।
Zunaid Ahmed Palak
1 day agoআগামীকাল ১৮ এপ্রিল চালু হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় করোনা হাসপাতাল। ১০০০ বেডের এই হাসপাতালের নাম দেয়া হয়েছে ‘ডিএনসিসি ডেডিকেটেড করোনা হাসপাতাল’। এখানে ১০০ শয্যার আইসিইউ এবং ১১২টি এইচডিইউ স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া রোগীদের জন্য সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থাও রয়েছে। এই হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দিতে ৫০০ চিকিৎসক, ৭০০ নার্স, ৭০০ স্টাফ এবং ঔষধ সরঞ্জামের ব্যবস্থা করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। হাসপাতালটি পরিচালনা করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
Zunaid Ahmed Palak
2 days ago১৭ই এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সুদীর্ঘ ইতিহাসের এক চির ভাস্বর অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে কুষ্টিয়া জেলার তদানীন্তন মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে স্বাধীন-সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে। এ অনুষ্ঠানে ষোষিত হয় ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিলে গঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। এইদিন থেকে এই স্থানটি মুজিবনগর নামে পরিচিতি লাভ করে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচালনা ও স্বদেশ ভূমি থেকে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে বিতাড়িত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ও নির্দেশিত পথে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জনের লক্ষে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর তৎকালীন পাকিস্তানের শাসকচক্র নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং বে-আইনিভাবে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ১৯৭১-এর ২৫ মার্চ কালোরাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ন্যায়-নীতি বর্হিভূত এবং বিশ্বাস ঘাতকতামূলক যুদ্ধ শুরু করলে ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ওয়ারলেসের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১০ এপ্রিল মেহেরপুরের সীমান্তবর্তী এলাকার মুক্তাঞ্চলে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ নির্বাচিত প্রতিনিধিরা এক বিশেষ অধিবেশনে মিলিত হন এবং স্বাধীন-সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠন করেন। এই অধিবেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুমোদন ও বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ-রাষ্ট্রপতি এবং তাজউদ্দিন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে গঠিত হয় বাংলাদেশ সরকার। রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি থাকায় তার অনুপস্থিতিতে উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে করা হয় অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি করা হয়। নবজাত রাষ্ট্রের এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের জনগণকে তাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী কার্যক্রমের মাধ্যমে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা লাভের লক্ষে অদম্য স্পৃহায় মরণপণ যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে আন্তর্জাতিক জনমত সৃষ্টি ও মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার পরিচালনায় নবগঠিত এই সরকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এই সরকারের যোগ্য নেতৃত্ব ও দিক-নির্দেশনায় মুক্তিযুদ্ধ দ্রুততম সময়ে সফল সমাপ্তির দিকে এগিয়ে যায়। এই সরকার গঠনের ফলে বিশ্ববাসী স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামরত বাঙালিদের প্রতি সমর্থন ও সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন। অবশেষে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্ত এবং ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মুজিবনগর সরকারের গুরুত্ব ও অবদান চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকার গঠনঃ ১০ই এপ্রিল ১৯৭১ শপথ গ্রহণঃ ১৭ই এপ্রিল ১৯৭১ স্থানঃ মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকানন রাষ্ট্রপতি : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপ-রাষ্ট্রপতি : সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রী : তাজউদ্দিন আহমেদ অর্থমন্ত্রী : ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী : এ এইচ এম কামরুজ্জামান ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রণালয়সমূহ (১) প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় (২) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (৩) অর্থ, শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় (৪) মন্ত্রিসভা সচিবালয় (৫) সাধারণ প্রশাসন বিভাগ (৬) স্বাস্থ্য ও কল্যাণ মন্ত্রণালয় (৭) তথ্য ও বেতার মন্ত্রণালয় (৮) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (৯) ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় (১০) সংসদ বিষয়ক বিভাগ (১১) কৃষি বিভাগ (১২) প্রকৌশল বিভাগ #মুজিবনগর #Bangladesh50 #Mujib100 #স্বাধীনতা
Zunaid Ahmed Palak
2 days agoবরেণ্য অভিনেত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য সারাহ বেগম কবরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করছি। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন। চলচ্চিত্রের এ কিংবদন্তি তার অভিনয়ের মাধ্যমে এদেশের আপামর জনসাধারণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। তার মৃত্যু দেশের চলচ্চিত্র অঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। বাংলা চলচ্চিত্রের বিকাশে তার অবদান মানুষ আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে। আমি মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন